সম্মানিত ব্যবসায়ী, ভ্রমণ পীপাসু যারা বিভিন্ন কারনে বা ব্যবসায়ী কাজে চায়না যেতে চাচ্ছেন, বা ক্যান্টন ফেয়ারে যেতে চাচ্ছেন, তারা আমাদের এই প্যাকেজে চায়না ভ্রমণ করতে পারেন, এই প্যাকেজে বিভিন্ন ব্যবসা নিয়ে আলোচনা করা হবে।
চায়না ব্যবসায়ী ট্যুরের জন্য জন প্রতি ১২০০০০ – ১৩০০০০ টাকা পর্যন্ত বা সময় পরিবর্তনের জন্য খরচ পরিবর্তন হতেই পারে,
প্যাকেজে যা থাকবে- আমরা আপনাদের যে সব যায়গা ভিজিট করিয়ে দেখাবো-
১- সকাল ও রাতের খাবার
২- আমাদের নির্দারিত সকল প্লেস ভ্রমণ
৩- ব্যবসায়ীদের আইকনিক বিজনেস ক্যান্টন টাওয়ার,
৪- ক্যান্টন নদী,
৫- ক্যান্টন ফেয়ার,
৬- পাইকারি মোবাইল মার্কেট,
৭- পাইকারি জুতার মার্কেট,
৮- পাইকারি ব্যাগ, লেদার মার্কেট,
৯- পাইকারি ফুট ওয়ার ও পোশাক মার্কেট,
১০- পাইকারি কম্পিউটার ল্যাপটপ মার্কেট,
১১- পাইকারি ক্যামেরা মার্কেট ইত্যাদি সকল কিছুই এই প্যাকেজের বিতরে থাকবে।
১২- ক্যান্টন ফেয়ারের এন্ট্রি রেজিস্ট্রেশন ও টিকেট ফ্রি
ভিসা, থাকা, সকাল ও রাত্রে খাবার, মেলার এন্ট্রি ফি / টিকেট, হোটেল থেকে এয়ারপোর্ট, হোটেল থেকে মেলায় ও অন্যান্য ব্যবসায়ী প্লেস গুরার জন্য আমাদের সাথে এই মেলার প্যাকেজ এ বা অন্য যে কোন টাইমে ফেয়ারে যেতে পারেন।
চায়না ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টসঃ
১।পাসপোর্ট (নূন্যতম ৬ মাস মেয়াদ থাকতে হবে)।
২। ব্যাংক ব্যালেন্স নূন্যতম 2 থেকে 3 লক্ষ টাকা (জন প্রতি) সহ বিগত ৬ মাসের ব্যাংক ষ্টেটম্যান্ট এবং ব্যাংক সলভেন্সী সার্টিফিকেট
৩। ব্যবসায়ীদের জন্য ট্রেড লাইসেন্স ইংরেজীতে অনুবাদ সহ নোটারী কপি, কোম্পানী প্যাড ও ভিজিটিং কার্ড ইংরেজিতে।
৪। চাকুরীজীবীদের জন্য অফিস থেকে এনওসি লেটার, ভিজিটিং কার্ড ও অফিসের আইডি কার্ডের কপি।
৫। ছবি ২ কপি ৩৩×৪৮ সাইজ রঙ্গিন (চায়না সাইজ বললেই হবে), সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড, ম্যাট প্রিন্ট।
প্যাকেজের বাহিরে যা থাকবে-
১- দুপুরের খাবার,
২- বাংলাদেশ এয়ারপোর্ট এ পৌছানো খরচ,
৩- এয়ারপ্লেন এ খাবার
৪- আপনার প্রয়োজনীয় কেনাকাটা, শপিং ইত্যাদি
৫- লিস্টে নেই এমন খরচ।
বিঃদ্রঃ ভিসা প্রসেসের জন্য প্রদত্ত যেকোনো ডকুমেন্টস ভূয়া অথবা জাল প্রমাণিত হলে, আপনার ভিসার আবেদনটি নিশ্চিতভাবে প্রত্যাখ্যান হবে, এমনকি আপনি উক্ত এম্বাসির কালো তালিকাভুক্ত হতে পারেন। এবং ইহা আইনতঃ দন্ডনীয় অপরাধ। সুতরাং, এধরনের অভিপ্রায় থেকে বিরত থাকুন।
চায়নার ব্যবসায়ী ভ্রমনের ভিডিও- China Business Tour Video: